পুজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৪২ টি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের মধ্যে ইতিমধ্যে ৩৩ টি ইন্সুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বাকি ৯ টি কোম্পানির মধ্যে ৪ টি কোম্পানি লভ্যাংশ দেয়ার তারিখ জানিয়েছে এবং ৫ টি কোম্পানির লভ্যাংশ দেয়ার তারিখ এখনো জাাায়নি ননজানায়নি।
এখন পর্যন্ত যে ৩৩ টি ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছে, তারমধ্যে ২৬ টি কোম্পানির রেকর্ড তারিখ শেষ হয়েছে। বাকি ৭ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানির রেকর্ড তারিখ মে মাসেই, ২ টি কোম্পানির রেকর্ড তারিখ জুন মাসে। এ বছর মোটামুটি যে কোম্পানি গুলোর রেকর্ড তারিখ শেষ হয়েছে প্রায় সবগুলোরই ও লভ্যাংশ ফ্রি হয়ে ক্যাপিটাল গেইন হয়েছে।
উল্লেখ্য, জেনারেল ইন্সুরেন্স খাতের যে ৩৩ টি কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা হয়েছে সব গুলোই এবছর এ ক্যাটাগরিতে চলে এসেছে।
পুঁজিবাজারে যতগুলি খাতের শেয়ার আছে তুলনামূলক ভাবে বিচার করলে এই খাতের শেয়ার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বিনিয়োগকারীদের প্রতিবছর ভাল লভ্যাংশ দিয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি ইন্সুরেন্স খাতের শেয়ারের প্রতি মানুষের বেশ চাহিদা লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে কোম্পানি গুলো ভালো লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এবং প্রথম প্রান্তিকের মুনাফা আগের বছরের চেয়ে বেড়েছে সম্প্রতি বাজার মুভমেন্টে সেই সব কোম্পানি গুলোর তেমন কোন চাহিদা লক্ষ্য করা যায়নি। তবে যারা মৌলভিত্তি সম্পন্ন শেয়ার যারা বিনিয়োগ করে তাদের বিনিয়োগ তালিকায় অবশ্যই ভাল মৌলভিত্তিক কোম্পানি গুলো বিনিয়োগ তালিকায় রাখবে।
একটি রেসপন্স
ব্যাংক এবং ইন্সুরেন্সের সেন্ট্রাল তদারক কমিটি আছে। ফলে এদের খুব বেশি নিয়মের ব্যাত্যয় করার সুযোগ অন্যান্য সেক্টর থেকে অপেক্ষাকৃত কম। তাই এই দুই খাতের শেয়ারের চাহিদা বেশি হওয়া উচিত আমার মতে। কিন্তু বাস্তবতা দেখি ভিন্ন।