আজ শনিবার ২১ জানুয়ারি ২০২৩, সিলেটের আমান উল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), বাংলাদেশ একাডেমি ফর ক্যাপিটাল মার্কেটস (বিএএসএম) এবং ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্স’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে বক্তারা পুঁজিবাজার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোকপাত করেছেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে বিএসইসি কমিশনার ডাঃ শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিনিয়োগ বৃদ্ধি না পেলে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত হবে। পুঁজিবাজার এক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। পুঁজিবাজারে বিভিন্ন ধরণের প্রোডাক্ট রয়েছে। তাই বিনিয়োগকারীদের বুঝে-শুনে সচেতনতার সঙ্গে বিনিয়োগ করতে হবে।
বিএসইসির নির্বাহি পরিচালক রেজাউল করিম বিনিয়োগ কৌশল নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এরপরে বিএসইসির অন্য নির্বাহি পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুর রহমানের সঞ্চালনায় একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। যার মাধ্যমে বিনিয়োগ বিষয় নিয়ে আলোচনা ও প্রশ্নের উত্তর নিয়ে সঞ্চলনা পর্ব শেষ করেন।
সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তাহমিন আহমদ বলেন, আমরা সিলেট বাসীরা বিনিয়োগ করতে পছন্দ করি। এই আয়োজনের পর সিলেটের মানুষ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে আরও আগ্রহী হবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ মেলায় আগত পুঁজিবাজারের সাথে সম্পৃক্ত সকল প্রতিষ্ঠানকে নিয়মিত এসব আয়োজন করার আহ্বান জানান তিনি। তিনি সিলেটের ভাষায় মজা করে বলেন তারা বিনিয়োগ করতে চায়।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন হঠাৎ করে একটা শেয়ারের দাম বেড়ে গেছে আর আমরা ঝাঁপিয়ে পরলাম বিনিয়োগ করতে, এভাবে করলে কিন্তু হবে না। এভাবে ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। তাই জেনে বুঝে, কোম্পানির প্রোফাইল দেখে আমদেরকে বিনিয়োগ করতে হবে। বিনিয়োগকারীদের আরও অভিজ্ঞ করে গড়ে তোলার জন্য এই বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এরকম কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে ধন্যবাদ জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ) এর চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব মোঃ নজিবুর রহমান বলেন পুঁজিবাজার ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা। এরকম বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম বিনিয়োগকারীদের মাঝে সচেতনতা বাড়াবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা দিতে সাধারণ বীমা কর্পোরেশনে আলোচনা হয়েছে। বর্তমান কমিশন গতিশীল নেতৃত্বে বাজার নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এই ধরণের শিক্ষা কার্যক্রমে আমাদের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বিএসইসিকে ধন্যবাদ জানাই।তিনি আশাবাদী পুঁজিবাজার নিয়ে।
আজকের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি বলেন, বিনিয়োগে সিলেট অনেক পিছিয়ে। বিনিয়োগ করার জন্য যে উপদেশ বা শিক্ষা দরকার তা এ অঞ্চলের মানুষ পায়নি। বিনিয়োগ আমাদের আমানত, বিনিয়োগ করে তাই অবশ্যই সবাই রিটার্নের আশা করে। জেনে-বুঝে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকি কমবে। এই বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রম আরও বড় আকারে করতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান হবে। শেখ হাসিনা সরকার ব্যবসা বান্ধব। বর্তমানে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে। এর ফলে বিভিন্ন খাতে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। ইনশাআল্লাহ আগামিতে দেশি এগিয়ে যাবে।
সভাপতির বক্তব্য দিতে গিয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, পুঁজিবাজারে এক হাতের টাকা অন্য হাতে যায়। আর বিনিয়োগকারীদের থেকে টাকা হাতিয়ে নিতে, ট্র্যাপ (ফাঁদ) তৈরি করে গুজব ছড়ানো হয়। তাই গুজবে কান দেওয়া যাবে না।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং এনবিআরের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা সকল সমস্যার সমাধান করছি। তাই এই সংক্রান্ত যে সমস্যাগুলো ছিলো তা দ্রুতই সমাধান হয়ে যাবে। বৈশ্বিক অর্থনীতির চাপের কারণে দেশের এক্সচেঞ্জ রেট কিছুটা বেড়েছে। দুই-এক মাসের মাঝেই আশা করা যায় কারেন্ট ব্যালেন্স লেভেলে আসবে।
বর্তমান সময়ের মূল উদ্দেশ্য হলো কর্মসংস্থান। তাই সব সময় বলি দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের একমাত্র উৎস পুঁজিবাজার। তেলসহ সকল আমদানি পণ্যের দাম বেড়েছে। এর পরেও দ্বিতীয় বৃহত্তর পোশাক রপ্তানিকারক দেশ বাংলাদেশ। সিলেট বিভাগ স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকেই বাংলাদেশের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বা অবদান রেখেছে, আগামিতে রাখবে। তিনি বলেন প্রায়ই লোকজন বলেন বাজারে আস্থার সংকট এমনকি এখানেও, গতকাল সিলেটের একটি আলোচনার সময় অনেকেই এ কথা বলেছেন বাজারে আস্থার সংকট। তিনি বিভিন্ন লোকজনের কাছে জানতে চান পরামর্শ চান কি করলে বাজারের আস্থার সংকট কাটবে। আপনারা আস্থা পাবেন আমাদের জানান, আমরা সে ভাবে কাজ করব তাহলে।
আজকের বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্সে সিলেটের মানুষের মধ্যে প্রান চাঞ্চল্যের ভাব পরিলক্ষিত হয়েছে। বিনিয়োগ শিক্ষা কনফারেন্সে আসা বেশ কিছু মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেল তারা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চান। তারা এই ক্ষেত্রকে নিরাপদ বলে মনে করলে আগামীতে বিনিয়োগ করবেন।
13 Responses
একজন চেয়ারম্যানকে ব্যক্তি স্বার্থ এবং লোভের উপর উঠে সাহসের সহিত কাজ করতে হবে ; বাজারের সকল পক্ষের আস্থা অর্জন করতে হলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে ;বাজারকে বাজারের মতো চলতে দিতে হবে ; বাজারের গতি রুদ্ধ করা যাবেনা ; বাজারকে খুশীমতো চালানোর প্রবনতা থাকলে সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে ; দুষ্টু চক্র যাতে বাজারকে প্রভাবিত না করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে ; বাজার থেকে টাকা পাচারের সকল পথ রুদ্ধ করতে হবে ;
আজেবাজে কোম্পানি নয় ; ভালো কোম্পানি গুলো বাজারে আনতে হবে ;
সবচাইতে বড় কথা চেয়ারম্যান যদি পুজিবাজার চালানোর জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন না হন তাহলে কোন কিছুতেই লাভ নেই ;
১/ বাইব্যাক আইন পাশ এবং দ্রুত বাস্তবায়ন।
২/ প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান কে প্রতিবছর বাধ্যতামূলকভাবে ক্যাশ ডেভিডেন্ড দিতে হবে।
৩/ কম্পানি পরিচালকদের কে বাধ্যতামূলকভাবে ৩০% শেয়ার ধারণ করতে হবে।
৪/ চোর বাটপার ঘুষখোর অডিট ফার্মকে বয়কট করতে হবে। সৎ এবং যোগ্য অডিট ফার্মকে অডিটের দায়িত্ব দিতে হবে।
৫/ কম্পানির বাৎসরিক লাভ লসের হিসাবের স্বচ্ছতার জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
৬/ ব্লকে ১০% মাইনাস সার্কিটে লেনদেন বাতিল করতে হবে।
৭/ বাজার গতিশীলতার লক্ষ্যে সকল পদক্ষেপ গ্রহনপূর্বক ফ্লোর প্রাইস তুলে দিতে হবে।
বর্তমান মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে শেয়ার বাড়ার উপরের সার্কিট ১০% থেকে বাড়িয়ে ১৫% করা হউক এবং নিচের সার্কিট ১০% রাখা হউক । কেননা একসময় এই মার্কেটে আমরা উপরের সার্কিট ২০% ও দেখেছি ।
কোম্পানির ফিনান্সিয়াল রিপোর্ট যাতে সঠিকভাবে করে সে ব্যাপারে চার্টার্ড ফার্ম গুলিকে নির্দেশনা দেয়ার জন্যে কাজ করতে হবে। কেননা কমিয়ে, বাড়িয়ে সুবিধা মত ফিনান্সিয়াল রিপোর্টের জন্যে মানুষ বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
অনেক সময় অনেক কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে মিথ্যা তথ্য দেয়া হয়। সেক্ষেত্রে অডিটররা জড়িত থাকেন। এ ক্ষেত্রে অডিট ফার্ম গুলিকে কঠোর শাস্তির আওতাধীন করা উচিত। যারা বানোয়াট তথ্য সম্বলিত রিপোর্ট প্রকাশ করবে। তা প্রমানিত হলে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।
বিভিন্ন কোম্পানির প্রাইজ সেনসেটিভ নিউজ (মূল্য সংবেদনশীল তথ্য) অনেক আগেই প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে অভ্যন্তরীণ লোক জনের মাধ্যমে। এর সঙ্গে কোম্পানির পরিচালক, কর্মকর্তারাও জড়িত। তারা আনুষ্ঠানিক ভাবে তথ্য প্রকাশ না করে, তারা নিজেরা ও এক শ্রেনির বড় বিনিয়োগকারীদের সাহায্যে শেয়ারের ক্রয়ের চাপে, দাম বাড়িয়ে তুলছেন।
এতে কোম্পানি সংশ্লিষ্টরা ও কিছু ব্যাক্তি লাভবান হলেও লোকসান গুনছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। একটি কোম্পানির ভালো নিউজ আনুষ্ঠানিক ভাবে আসার আগেই, খবরটি একটি পক্ষ জেনে দাম বাড়িয়ে দেয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে ভালো নিউজ আসার পরে কিছু লোক তাতে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। নিজেদের মত করে প্রাইজ সেনসেটিভ নিউজ প্রকাশ করায় মার্কেটে শেয়ার ভালোর বদলে, ফিডিং হয়ে যাচ্ছে।
এছাড়া খবর আসছে, গুজব ছড়িয়ে মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করেন না অনেক কোম্পানি। অনেক ক্ষেত্রে দেরি করে মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করা হয়। আবার মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করার অনেক আগেই জানতে পারেন কিছু বিনিয়োগকারী। এসব ক্ষেত্রে কোম্পানির লোকজন এমনকি পরিচালকরাও জড়িত থাকেন।
নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা DSE CSE আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড যারা এই সেক্টরে আছেন সকল একত্রে হলে বাজার ভালো হতে বাধ্য আমরা যারা ক্ষুদ্র বিনোযুগকারী আছি আমাদের একটু আস্তা সংকট যদি মার্কেট সাত হাজার ইনডেক্স চলে যায় আশা করি প্রতিটি ইনভেস্টার আবার ঘুরে দাঁড়াবেন
এখানে পূর্বের কিছু ভদ্রলোককে মন্তব্য করেছেন তাদের সাথে আমি একমত
Sir you take some decisions 1. pls avoid ipo 2 years 2. Pls take decisions slowly and stricty like margin loan and floor share 3. pls continue floor price 1 year 4. Now International and country oil price and gas price up so one year highest company growth count for p/e ratio
কোন শেয়ার নিয়ে যাতে নোংরা গেইম না করতে পারে সেজন্যে যথাযত ব্যবস্থা নিতে হবে। কোন শেয়ার অস্বাভাবিক গেইম হয়ে যাওয়ার পরে তদন্ত করে, লাভ কি? বরং এর ফলে মানুষ বিভ্রান্তিতে পরে। আর কোন কোম্পানি নিয়ে তদন্ত করবে সেটা প্রকাশ্যে না বলে গোপনীয়তার সাথে করা উচিত। তাতে বাজারে আতংক ছড়াবেনা।
১) ঘন ঘন নিয়ম পরিবর্তন করুক।
২) দাম বাড়া কমা মার্কেট এর উপর ছেড়ে দিতে হবে। কোম হস্তক্ষেপ করা যাবে না।
৩) সবার উপর সুশাসনকে প্রাধান্য দিতে হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্টিত করতে হবে।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মতো আচরণ করা থামাতে হবে। তারা ২ দিনেই লাভ তুলতে চায়। পতন ও উত্থান দুইটাই মেসিভ হওয়া ও দীর্ঘস্থায়ী হওয়া ঠেকাতে হবে, যেন বাজার সর্বদা স্ট্যাবল থাকে।
বিএসইসির চেয়ারম্যান স্যার প্রায় ই বলেন আমাদের শেয়ার বাজারে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ভূমিকা খুব কম ,তাহলে আমাদের প্রশ্ন কেন প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়।উদাহরণ আমরা সাধারণ বিনিয়োগকারীগন আইপিও তে শেয়ার পাই ২০ থেকে ১০০ টা আর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পায় হাজার হাজার ,তাছাড়া আরও অনেক সুবিধা পায় তারা।
২০১০ পরবর্তী আমাদের শেয়ার বাজারে ১০০ এর উপরে কম মান সম্পন্ন কোম্পানি বাজারে লিস্টেড হয়েছে যে কারণে বাজারের ভারসম্য নস্ট হয়েছে।আগামিতে যাতে আজেবাজে নামসর্বস্ব কোম্পানি শেয়ার বাজারে না আসতে সে ব্যাপারে কঠোর হতে হবে।
ইস্যুয়ার কোম্পানি ও অডিট ফার্মগুলিকে তদারকির মধ্যে রাখতে হবে মূলত এই ২ প্রতিষ্ঠান ই দায়ী আজেবাজে কোম্পানি গুলি লিস্টেড করার পিছনে।
জনাব শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম এর কাছে আমার দাবী আমি এই মার্কেটে VFS THREAD DAYING LIMITED শেয়ার এ বিনিয়োগ করি গত বছর কম্পানি 1.40 টাকা ইপিএস হল কিন্ত কম্পানি কোন বোনাস ই দিল না বরং 5% শেয়ার বোনাস দেওয়ার পর BSEC তা বাতিল করে —-আমার শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম এর কাছে প্রশ্ন তিনি কী করতে বেতন নেন ??? তিনি এই কম্পানির মালিক কে জবাব দিহি করাতে পারতেন? ? তিনি বোনাস দেওয়ার বিষয়ে চাপ দিতে পারতেন? ? পাবলিক শেয়ার এর মধ্যে যাদের মালিকানা বেশি তাদের দিয়ে কমিটি গঠন করে কম্পানি পরিদর্শন করাতে পারতেন? ? কম্পানি 15 কোটির মত লাভ করল অথচ কিছুই দিল না তাহলে মার্কেট কী ভাল হবে—–BSEC চেয়ারম্যান হিসেবে তার দায়িত্ব এগুলো আর এই দায়িত্ব সকল কম্পানির ক্ষেত্রে করলে বাজার এমনি ভালো হবেই ।
রাজশাহী থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারি