আজ ৭ই মার্চ ২০২৩, দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা ষ্টক এক্সচেঞ্জে ব্লকে ৬৩ টি শেয়ারের মোট লেনদেন হয়েছে ৬০.৫৮ কোটি টাকা। গতকাল ব্লকে মোট ৬৯ টি কোম্পানির ট্রেড হয়েছিল ৭১.১৪ কোটি টাকা। আজ ব্লকে গত দিনের চেয়ে লেনদেন কম হয়েছে ৯.৮৭ কোটি টাকা। আজকের ব্লকে ভলিউমের দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের (SQURPHARMA), লেনদেন হয়েছে ৭.৫০ লাখ। এর পরেই বেশি লেনদেন হয়েছে সিপার্ল বিচের ৭ লাখ, ডেলটা স্পিনের ৭ লাখ, বিডি ফাইনান্সের লেনদেন হয়েছে ৫.৮৮ লাখ ও ন্যাশনাল ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে ৪.৫০ লাখ। এছাড়া আজ ব্লকে টাকার অংকে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে সি পার্ল বিচের (SEAPEARL), এর পরেই উল্লেখযোগ্য লেনদেন হয়েছে সোনালি পেপারের, বিডি ফাইনান্সের, বিকন ফার্মার ও ইজেনারেশনের। বেশ কয়েক বছর যাবৎ ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে শেয়ার ফিডিং করাচ্ছে এক শ্রেনীর সুবিধাভোগি হাউজের বড় কর্মকর্তারা। বেশির ভাগ সময় গেইম হওয়া শেয়ার গুলি ছলে বলে কৌশলে, মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে লোভ দেখিয়ে শেয়ার গুলি ডাম্পিং করাচ্ছে, বড় বড় কোড গুলোতে, যার ফলে গেম্বালার বা সুবিধাভুগি হাউজের বড় কর্মকর্তাগন সুবিধা পেলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাজার। কেননা যখন ডাম্পিং করা শেয়ার কোন বিওতে চলে যায় তারপর দেখা যায় সেই শেয়ারের দাম অনেক কমে যায়, যার ফলে উক্ত বড় কোডটি লেনদেন করতে পারেনা। এভাবে অনেক বড় বড় কোড লেনদেনে করার অযোগ্য হয়ে পরে। কিভাবে বোঝা যাবে ব্লক মার্কেটে শেয়ার ডাম্পিং করানো হচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছিলাম বাজার সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ একজন বিনিয়োগকারীর কাছে। উত্তরে তিনি বলেন গেইম হওয়া কোম্পানি একটা লেভেলে থেমে যাবার পরে মার্কেট রেটের চাইতে, নিয়মিত কম দামে ব্লকে ট্রেড হলে বুঝবেন ফিডিং করানো হচ্ছে, টাকার উপরি কামাইয়ের মাধ্যমে।
একটি রেসপন্স
আদাব দাদা আপনাদের সঠিক নিউজের জন্য
ধন্যবাদ। সে জন্য নিয়ন্ত্রণ কারিদের এদিকে নজর দেওয়া উচিত।