ছড়াকার সিমরা সিরাজ সোহার ছড়া “মশা”
মশা আমার বাসার সব মশারা তোমরা কি সব দিশেহারা! কেনো করছো আমায় নিশানা? কে দিয়েছে
মশা আমার বাসার সব মশারা তোমরা কি সব দিশেহারা! কেনো করছো আমায় নিশানা? কে দিয়েছে
রিচিতো ধানসিড়ি এ ওনাদি রাজ্যে মানুষ নিশ্চিত নিষ্ঠুর নির্বাসিত, কোথায় বিশাল মুক্ত আকাশ! দূষিত বিষাক্ত
শরৎ জন্ম অমিতো জীবন লিখিনা, কবিতাও না! সর্বোচ্চ সংখ্যক বিচ্ছেদ ও নষ্ট জীবনের কষাঘাত, আমার
মাফিয়া বরফের উপর ওরা কার কাটামুণ্ড নিয়ে ফুটবল খেলছে! বরফের নিচে শবে শবে, কঙ্কালের হাড়ে
শরতের জলদস্যু ভাদ্রের শহরে প্রাপ্য যা কিছু ছিলো, কর্কশ দুপুর রোদে, চেয়ে-চিন্তে পেয়েছি খামচে এক
বাংলাদেশের চট্টগ্রামের এক তরুণ আর পাঁচটি সাধারণ ছেলের মতই বড় হয়ে উঠছিল। তরুণরা মোট তিন
মমি কারুকাজে মুগ্ধ হতবাক ভুবনের মাঝে এক টুকরো প্রজাপতি মনের আত্মা কবেই গেছে উড়ে খোলস
প্রিয় প্রিয়তমা মেঘোমালা, প্রেম নয় আশ্লেষ নয়, তোমাকে শুধুমাত্র অকৃত্রিম আমার নিরন্তন ভালোবাসা জানাই, যা
জন্মদিন জন্মদিনের কথা ভুলে গেছি বলে গাছের শিকড়ে অভিমান… পাতারা ফেরালো মুখ, ফুল্ল রেনু গান
হে কামুক হে কামুক অন্ধ পুরুষ তোমার অনেক উন্মাদনা ভোগের উদ্ধত আনন্দ প্রেয়সীর স্তনে। তবে
হাতছানি এখনো ডেকেই চলেছে সে— শান্ত নদীর হাতছানির মতো ! যাবতীয় ধিক্কার সহ্য করেও চৌরাস্তার
আমার প্রথম বন্ধু ধানসিঁড়ি নদী ও আমার কন্যা সন্তান রিচিতো ধানসিঁড়ি আর প্রথম ভাললাগা বনলতা