
কবি লিটন রাকিবের কবিতা ‘বিষাদের দিনে’
বিষাদের দিনে সোনালী ধানের স্বপ্নমাখা শৈশব ডানা ঝাপটায় একটু বাঁচার আশায় শঙ্খচিল হরিণেরা অমাবস্যার গান

বিষাদের দিনে সোনালী ধানের স্বপ্নমাখা শৈশব ডানা ঝাপটায় একটু বাঁচার আশায় শঙ্খচিল হরিণেরা অমাবস্যার গান

মৃত্তিকা আমার সৃষ্টি, ধ্বংস অথবা, পৃথিবীতে আমার সমাপ্তি, দেহ জানাবে নতুনকে তাঁর প্রশ্নের উত্তর, দেহ

নীল যৌবন গলার রক্তে ভিজেছে ধবল বসন নিজ রক্তে কোরবানি, তুলসি গোলাপ পুস্পে নয়

কবিতা নয়,ক্যাথারসিস ইম্প্রেসড হওয়া মানে তো মাথা বিক্রি করে দেওয়া। আমার মাথার দাম কেনার খরিদ্দার

টেবিলে আদা দেওয়া লাল চা, গলাতে খুসখুসি কাশি , দেহ চাচ্ছে বিশ্রাম নিতে অথচ মন

ভয়ঙ্কর ক্ষত কতটা সুদীর্ঘ হলে জেগে ওঠে ঝড়ের সম্মোহন! আমি উড়ে বেড়াই শূন্যতার ভেতর তুলো,

প্রিয়তমা মেঘমায়া, শুরুতেই বিষাক্ত নরক ভূমির বিষাক্ত নরকের ফুল অলেন্ডার শুভেচ্ছা জানাই তোমাকে। আজি হতে

স্বভাব কবি রাধাপদ সরকার এর জন্ম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী’র ভিতরবন্দ গ্রামে। সম্প্রতি তিনি দুর্বৃত্তের হামলার শিকার

মূলত প্রকৃতির সাথে চলতে গিয়ে হঠাৎ মনে হলো পাখি সিরিজ লিখলে কেমন হয়, যেমন ভাবা

হে মহা মানব কান পেতে শোনো ওই উদাত্ত আহ্বান ভাঙো শৃঙ্খল ভাঙো, বিষবাষ্পে যাদের ঢেকে

রূপকথা-চুপকথা দৃষ্টিসুখের আয়েশী প্রেম , হতোই যদি বা সত্যি— পরদেশী ঐ মেঘের বুকেই বাসা থাকতো

মর্ত্যভূমি দানব-মানব বিষে মৃত্যুর উৎসবে জীবন্ত মানুষের অদৃশ্য পোড়া দেহ এ মর্ত্যভূমিতে, মুদ্রা দানবের লোভে,
আপনি এই পৃষ্ঠার কন্টেন্ট কপি করতে পারবেন না।