ঢাকা শেয়ার বাজার

৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ বুধবার ২২ মাঘ ১৪৩১

ব্যাংক ঋণের সুদ নিয়ে তীব্র আপত্তি ব্যবসায়ীদের, রফতানিতে শঙ্কা

সবার আগে শেয়ার বাজারের নির্ভর যোগ্য খবর পেতে আপনার ফেসবুক থেকে  “ঢাকা শেয়ার বাজার ডট কম” ফেসবুক পেজে লাইক করে রাখুন, সবার আগে আপনার ওয়ালে দেখতে। লাইক করতে লিংকে ক্লিক করুন  facebook.com/dhakasharebazar2024

দেশে ব্যবসায়ীরা ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়ানোয় তীব্র আপত্তি জানাচ্ছেন। তাদের দাবি, এতে ব্যবসার খরচ বাড়ছে, যা মূলত বহন করতে হচ্ছে ক্রেতা কিংবা ভোক্তাকেই।

এ ছাড়া প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারিয়ে রফতানি কমার শঙ্কাও দেখছেন তারা। অবশ্য ভিন্ন মত পোষণ করে ব্যাংকাররা বলছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে বাড়তি সুদ আপাতত মেনে নিতে হবে।

ব্যবসার খরচ কমানোর দোহাই দিয়ে তৎকালীন সরকারের সম্মতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চাপে ফেলে ২০২০ সালের এপ্রিলে ব্যাংক ঋণে নয়–ছয় সুদ বেঁধে দেয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন ব্যবসায়ীরা। ২০২৩ সালের জুলাই মাসে এই সীমা তুলে দিলেও সুদহার বাজারভিত্তিক করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক।

অন্তর্ববর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েই সুদ বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে। ফলে নীতি সুদহার কয়েক দফা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১০ শতাংশ। এতে ব্যাংক ঋণের সুদহার এখন ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশে ওঠে গেছে। যদিও এই হার কম বেশি ১৫ শতাংশ বলে জানাচ্ছেন ঋণগ্রহীতারা।

উচ্চ সুদহার ব্যবসার খরচ বাড়ানোর পাশাপাশি রফতানি আয়কেও বাধাগ্রস্ত করবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করছেন ব্যবসায়ীরা।

তবে এমন শঙ্কার সঙ্গে একমত হতে পারছেন না ব্যাংকাররা। তাদের অভিযোগ, সুদহার বৃদ্ধির কারণে খরচ কত বাড়ছে তা কখনো খোলাসা করেন না ব্যবসায়ীরা।

দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চ সুদহার, ঋণের চাহিদা কমিয়ে ব্যাংকগুলোর মুনাফায় টান দিতে পারে। অন্যদিকে, সুদহার না বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার পরামর্শ দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

Author

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
আপনি এটাও পড়তে পারেন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

শেয়ার বাজার

আপনি এই পৃষ্ঠার কন্টেন্ট কপি করতে পারবেন না।